__কিছু কথা , যারা ইমোশনাল মাইন্ডের ব্যাচেলার মানুষের লোকগুলির মধ্যে অন্তর্ভুক্ত__
এখন আপনাকে একটা প্রশ্ন করি যে, একটি মানুষ যদি খুব মনে ব্যাথা💘পেয়ে ফুল ইমোশনাল হয়ে নেগেটিভ দিক থেকে সর্বোচ্চ কতটুকু কার্যরত হয়ে কোন পথ বেছে নেবে ?
ভাবুন,, প্রয়োজন হলে সময়টা একটু বেশি নিন
তারপর নিচের লেখা গুলি পড়ুন ......👇
👉এর উত্তরে কেও হয়তো বলবে , মন খারাপ হয়ে বন্ধুদের সাথে সারা দিন কথা বলবে না অথবা পরিবারের সঙ্গে ;,, WhatsApp এ বন্ধুদের রিপ্লাই দেবে না , হয়তো সে account টিকে block করে দিতেও দেরি করবে না ; হেডফোনে 🎧ইমোশনাল কিছু গান শুনে নিজেকে একা ফিল করে আরো অন্তরের ব্যাধী বড়ো করার চেষ্টা করবে ; আবার হয়তো বলবে কিছু দিন খাওয়া দাওয়া হয়তো ঠিক মত করবে না , ক্ষুধার্ত অবস্থায় দিন কাটিয়ে দেবে; নিজের হাতে-বুকে-মাথায় আঘাত দিয়ে ক্ষত-বিক্ষত🔪 করে তুলবে ;আবার কেও বলবে ঘরের দরজা জানালে বন্ধ করে ঘরের এক কোণে বসে অতীতকে স্মৃতিগুলি ভাববেন আর আপনার রুমালটিকে চোখের জলের স্রোত আটকানোর চেষ্টা করবেন ,পরে পার্শ্ববর্তী মানুষগুলি জিঞ্জাসা করে ,তোর চোখ লাল কেন রে ? উত্তরে আপনি মুচকি হেসে অভিনয় করে বলবেন, না তেমন কিছু হয়নি , চোখে ময়লা পরে গিয়ে গিয়েছিল তাই চোখ লাল।
আরো কতো কিছু....................।
বর্তমানে প্রায় যুবক-যুবতীদের অবস্থা ঠিক এই রকমই ,তারপর কিছুদিন পর অন্তরের কবি, সাহিত্যক বেরিয়ে আসে,,, তার স্ট্যাটাস , তার attitude, তার body language, তার Expression গুলির মধ্যে দিয়ে,,,।
এবার মূল প্রশ্ন আসি , যে ফুল ইমোশনাল হয়ে কতদূর নেগেটিভ পদক্ষেপ বেছে নেবে,
উত্তর - হয়তো সর্বোচ্চ সু-সাইড (আত্মহত্যা) এর রাস্তা বেছে নিতে পারে । কারন suicide তথা নিজের মৃত্যুর চেয়ে বড়ো কোন স্যাকরিফাই কিছু নাই পৃথিবীতে। ঐ মূহুর্তে তার মাইন্ডে দুটি জিনিস চিন্তিত থাকে - অতিবাহিত সেই স্মৃতি গুলি আর একটি ভাবে যে আমার মতো দূঃখ-ব্যাথ্যার অনুভূতিগুলি উপলদ্ধি করার মত কেও নাই।
গভীর ভাবে ভেবে দেখুন , অপনি ইমোশনাল হচ্ছেন তার একটাই কারন রয়েছে , কিন্তূ এই রকম হাজারো কারন আছে যে আপনাকে মানষিক ভাবে সুস্থ করবে এবং অন্তরে এক পরিস্ফুটিত শান্তনা অনুভব করাবে, তার মধ্যে অন্যতম হলো কুরআন মাজিদ তেলাওয়াত।
এবার একটু আমরা ব্যাখ্যা করার চেষ্টা করি , কোন ব্যক্তিকে দুটি জিনিসের মাধ্যমে খারাপ থেকে ভালো রাস্তায় আনা যায় -- আপনি কুরআন পড়লে বুঝতে পারবে মহান আল্লাহ কুরআন মাজিদে কোন খারাপ ব্যাক্তিকে ভালো পথে আনার জন্য দুটি জিনিসের প্রয়োগ করেছেন এক হলো 'ভয়' অর্থাৎ "জাহান্নাম" এবং আর একটি হলো 'লোভ' অর্থাৎ "জান্নাত" ।।।। তো উক্ত মানুষের অন্তরের ব্যাধী গুলিকে এই আয়াত গুলিকে বেশি বেশি অর্থ সহকারে পড়া দরকার।
কোনো এক বই এর পাতায় পড়েছিলাম , লেখক বলছেন - "যখন তুমি আঘাত অনুভব করছ তখন তা পর্যবেক্ষণ কর, জীবন তোমাকে কিছু শেখাতে চাচ্ছে।"
আসলে আমরা আল্লাহর প্রতি তা'আক্কুল (ভরসা) হারিয়ে ফেলেছি । আর এই গুলি হলো অন্তরে ধোকা ছারা আর কিছুই না । প্রকৃতপক্ষে দুনিয়াটা হল একটি খেল-তামাসা ছাড়া আর কিছুই না(কুরআন)।
আরো অনেক কিছু লেখার ছিল, পোস্টটি এমনিতেই বড়ো হয়ে গেলো
সর্বপরি একটা কথা বলতে চাই,
জীবনটা_যেহেতু_আল্লাহ_দিয়েছে_, তাই_তাঁরই_ জন্য_বাচার_চেষ্টা_করুন_।
-------------------------------------------
by- s.ansari