.
# বেশির ভাগ মেয়েরা এখন হিজাব এবং বোরকা ছাড়া
ঘর থেকে বেরই হয় না।
মেয়েদের বোরকা ও হিজাব নামে চলে এক
বিশাল ধরনের ভন্ডামি।
.
★ হিজাব মানে কি...?
১৫/২০ প্যাচ দিয়ে মাথাতে বাঁধাকপি ফুলকপি তৈরী করার
নাম হিজাব না!!!!
.
- হিজাব মানে পর্দা। যা পালন করা ফরজ এবং যার বিধান
স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক দিয়েছেন এবং যেভাবে
দিয়েছেন সেই ভাবেই পালন করতে হবে।
.
• টাইট ফিট ড্রেস পরে মাথায় পট্টি বাঁধার নাম হিজাব না।
• মাথায় পট্টি বেঁধে বয়ফ্রেন্ডের হাত ধরে ঘুরাঘুরি
করা, ইটিশ পিটিশ করার নাম হিজাব না।
• মাথায় পট্টি বেঁধে ধার্মিক সেজে ফেইসবুকে
প্রোফাইল পিক দিয়ে, লাইক পাওয়ার জন্য নিজেকে
শো অফ করার নাম হিজাব না।
• মাথার মধ্যে ২০ পাক কাপড় দিয়ে চুল ঢেকে, মুখ
ও বুক পিঠে কাপড় না দেওয়ার নাম হিজাব না।
• ১০ জাতের অকর্ষণীয় রং বেরং এর ক্লিপ
মেরে মাথায় কাপড় লাগানোর নাম হিজাব না।
এগুলো হল একপ্রকার নষ্টামি, নোংরামি ও
বেহায়াপনা।
এখন youtube এ " হিজাব পড়া " লিখে search দিলে
কটাই বা নাক মুখ ঢাকা হিজাব পরার ভিডিও পাওয়া যায়....?
.
★ বোরকা ও হিজাব পরার কারন কি...?
.
- বোরকা ও হিজাব পরার কারন হল যথাসম্ভব বেশি
নিজেকে ঢেকে রাখা এবং নিজেকে অন্যের
কাছে আকর্ষণীয় না করা।
.
||| আজকের মেয়েদের বোরকা ও হিজাবের
কাহিনী দেখলে মনে হয়,
- মধুহীন ফুলে আলগা রং ও মধু লাগিয়ে নিজেকে
আকর্ষণীয় করে, সবাইকে তার প্রতি ডাকছে।
এতে কাকে ধোঁকা দেয়া হচ্ছে? আল্লাহ পাক
উনাকে, নাকি নিজে কে? নাকি পুরো মুসলিম
উম্মাহকে???
- নিজের সম্মান ও লজ্জাবোধ না থাকলে যা হয়।
.
★ আমার স্টাইল আমি করি, এতে মুসলিম উম্মাহকে কি
করে ধোঁকা দেওয়া হচ্ছে....??
-
প্রথমত,
আপনার বদমাইশি লুক এর কারনে সাধারন মুসলিম
ভাইদের চোখের যিনা হচ্ছে।
.
দ্বিতীয়ত,
আপনি যখন এই স্টাইলিশ বোরকা ও হিজাব লাগিয়ে
নোংরামি করবেন তখন তা বিধর্মীদের জন্য হবে
ধরালো হাতিয়ার। তারা তখন বলবে তোমাদের মুসলিম
মেয়েরা তো বোরকা পড়ে খারাপ কাজ করে।
.
আর তা হবে খাটিঁ মুসলিম ধার্মিক নারীদের জন্য খুবই
কষ্টকর কথা।
> তোমাদের এইসব ফাইজলামি মার্কা হিজাবি লুক,
আমাদের সত্যিকারের পর্দাশীল মমতাময়ী
বোনদেরকে অপমানিত করে। জাতি আজ লজ্জিত।
.
সভ্যতা আজ কলঙ্কিত।তোমাদের মতো
ফাজিলদের জন্য, আজ যারা মহান আল্লাহর হুকুম
পালনের জন্য পর্দা পালন করে, তাদেরকে ও
লোকজন বাঁকা চোখে দেখে।
##একটি গল্প মনে পড়ে গেল গল্পটি সবার পড়া উচিত
মাদ্রাসার একজন শিক্ষক একটি নতুন পায়জামা
কিনলেন।কিন্তু বাড়িতে এসে সেটা পরে দেখলেন
যে এক বিঘত বড়। তাই তিনি তার স্ত্রীকে বললেন
পায়জামার নিচের অংশ থেকে এক বিঘত করে কেটে সেলাই করে দাও।কিন্তু স্ত্রী বলে
উঠলো,"তুমি যে কি বলো,সারাটা দিন সংসারের
কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়।ওসব করার সময়
কোথায়?আমি পারবোনা। অন্য কাউকে বলো।
তিনি এবার গেলেন ছেলের বৌ এর কাছে।ছেলের বৌ বললো, কি যে বলেন বাবা।সারা দিন এই ছেলের পড়াশুনা আর সংসারের কাজে আম্মাকে সাহায্য করতে করতেই দিন শেষ হয়ে যায়।এগুলো আর কখন করবো বাবা? আমি পারবোনা।আপনি অন্য কাউকে বলেন।
এবার তিনি গেলেন মেয়ের কাছে।মেয়ে কে বলতেই মেয়ে রেগে মেগে অস্থির।বললো,কি বলো
বাবা।আমার না সামনে পরীক্ষা? সর্বদা পড়াশুনা
নিয়ে ব্যস্ত।আমি পারবোনা।
এবার বেচারা নিরুপায় হয়ে ফিরে আসলেন এবং পায়জামাটা আলনার উপর রেখে দিলেন।রাত্রে যখন সবাই ঘুমে মগ্ন তখন হঠাৎ তার স্ত্রীর স্মরণ হলো যে, তার স্বামী তাকে একটা হুকুম করেছিলো।সে মনে মনে বললো,বেচারা আমাকে বেশি একটা হুকুম করেনা।আজ অনেকদিন পর একটা হুকুম করলো আর আমি তা মানলাম না।যাই এখন গিয়ে কাজটা সেরে আসি।সকালেই তো উনি মাদ্রাসায় যাবেন।তাই বলে সে চুপি চুপি উঠে গিয়ে আলনার উপর থেকে পায়জামাটা নিয়ে তার নিচের থেকে এক বিঘত কেটে সেলাই করে আলনার উপর রেখে দিলেন।
এদিকে তার ছেলের বৌ ঐ একই চিন্তা করছে।সেও
ভাবছে যে,আমার শশুর আব্বাতো খুব একটা হুকুম করেন না আমাকে।আজ অনেকদিন পর একটা হুকুম করলেন আর আমি তা প্রত্যাখ্যান করলাম।এই ভেবে সেও চুপি চুপি উঠে এসে পায়জামাটা নিয়ে তার নিচের অংশ থেকে এক বিঘত কাটলেন এবং সেলাই করে আবার ওখানে রেখে গেলেন।
এই দিকে মেয়েও একই কথা ভেবে চুপি চুপি এসে পায়জামার নিচের অংশ থেকে আরো এক বিঘত কেটে সেলাই করে ওখানেই আবার রাখলো।
সকালে সেই শিক্ষক মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য রেডি হতে গিয়ে পায়জামাটা পরলেন, তখন দেখলেন সেটি আর পায়জামা নেই, হাফ প্যান্ট হয়ে গেছে।
।। ।। ।। ।। ।। ।। ।। ।। ।। ।।
.
আজকের পর্দাটাও এই হাফ প্যান্টের মত হয়ে গেছে।
বুঝলেন না তাইনা??? আচ্ছা বুঝিয়ে বলছি।
রাসুল (সা:) এর যুগের নারীরা পর্দার আয়াত
নাযিল হওয়ার পর থেকে আর বাড়ির বাইরে বেশি
বের হতেন না।যদিও অতি প্রয়োজনে বের হতেন, তবে পুরো শরীরকে ঢিলেঢালা পোশাকে ঢেকে তারপর বের হতেন।যার ফলে দেহের কোনো অংশ বুঝাও যেতোনা এবং দেখাও যেতোনা।
পরবর্তীতে বলা হলো মেয়েরা পর্দা করে সুদূর চীন দেশেও যেতে পারবে।
এবার শুরু হলো মেয়েদের পর্দাসহই বাইরে বেরোনো। এরপর বলা হলো মেয়েরা পর্দা করে সব ধরনের কাজই করতে পারবে।শুরু হলো মেয়েদের পর্দা করেই মার্কেটে, পার্কে, অফিস - আদালতে,বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যাওয়া আসা।এরপর বলা হলো,
মেয়েদের হাতের কব্জি পর্যন্ত, পায়ের পাতা ও
মুখ-মন্ডল খোলা রাখা জায়েয।সুতরাং মেয়েরা
এবার এই অংশগুলো খোলা রেখেই বাইরে চলাফেরা করা শুরু করলো।
তারপর একে একে ঢিলেঢালা পোশাক থেকে আসলো আটোসাঁটো পোশাক।তারপর
আসলো শর্ট বোরখা বা পোশাক।
তারপর শুরু হল মনের পর্দা।মন ঠিকতো সব ঠিক। দেহের পর্দার কোনো প্রয়োজন নাই।তাই জমে উঠলো মনের পর্দা করে দেহকে নানান পোশাকে ও অলংকারে সাজানোর প্রতিযোগিতা।
আর এভাবেই পর্দাকে ছাঁটতে ছাঁটতে
বর্তমানে হাফ প্যান্টে পরিণত করা হলো।
তাই আমরা যারা পর্দা পালন করতে ইচ্ছুক তাদের
উচিৎ ফাতেমা(রা.) এর জীবনী থেকে পর্দার বিষয়ে
শিক্ষা নেওয়া।
আল্লাহ আমাদের পরিপূর্ণভাবে পর্দা করার তাওফিক শক্তি দান করুন,আমিন।
#প্রিয় দ্বীনি ভাই ও বোনেরা দ্বীন ইসলাম প্রচার-প্রসারের জন্য যে কোন পদ্ধতি গ্রহন করিবেন
---copied
# বেশির ভাগ মেয়েরা এখন হিজাব এবং বোরকা ছাড়া
ঘর থেকে বেরই হয় না।
মেয়েদের বোরকা ও হিজাব নামে চলে এক
বিশাল ধরনের ভন্ডামি।
.
★ হিজাব মানে কি...?
১৫/২০ প্যাচ দিয়ে মাথাতে বাঁধাকপি ফুলকপি তৈরী করার
নাম হিজাব না!!!!
.
- হিজাব মানে পর্দা। যা পালন করা ফরজ এবং যার বিধান
স্বয়ং মহান আল্লাহ পাক দিয়েছেন এবং যেভাবে
দিয়েছেন সেই ভাবেই পালন করতে হবে।
.
• টাইট ফিট ড্রেস পরে মাথায় পট্টি বাঁধার নাম হিজাব না।
• মাথায় পট্টি বেঁধে বয়ফ্রেন্ডের হাত ধরে ঘুরাঘুরি
করা, ইটিশ পিটিশ করার নাম হিজাব না।
• মাথায় পট্টি বেঁধে ধার্মিক সেজে ফেইসবুকে
প্রোফাইল পিক দিয়ে, লাইক পাওয়ার জন্য নিজেকে
শো অফ করার নাম হিজাব না।
• মাথার মধ্যে ২০ পাক কাপড় দিয়ে চুল ঢেকে, মুখ
ও বুক পিঠে কাপড় না দেওয়ার নাম হিজাব না।
• ১০ জাতের অকর্ষণীয় রং বেরং এর ক্লিপ
মেরে মাথায় কাপড় লাগানোর নাম হিজাব না।
এগুলো হল একপ্রকার নষ্টামি, নোংরামি ও
বেহায়াপনা।
এখন youtube এ " হিজাব পড়া " লিখে search দিলে
কটাই বা নাক মুখ ঢাকা হিজাব পরার ভিডিও পাওয়া যায়....?
.
★ বোরকা ও হিজাব পরার কারন কি...?
.
- বোরকা ও হিজাব পরার কারন হল যথাসম্ভব বেশি
নিজেকে ঢেকে রাখা এবং নিজেকে অন্যের
কাছে আকর্ষণীয় না করা।
.
||| আজকের মেয়েদের বোরকা ও হিজাবের
কাহিনী দেখলে মনে হয়,
- মধুহীন ফুলে আলগা রং ও মধু লাগিয়ে নিজেকে
আকর্ষণীয় করে, সবাইকে তার প্রতি ডাকছে।
এতে কাকে ধোঁকা দেয়া হচ্ছে? আল্লাহ পাক
উনাকে, নাকি নিজে কে? নাকি পুরো মুসলিম
উম্মাহকে???
- নিজের সম্মান ও লজ্জাবোধ না থাকলে যা হয়।
.
★ আমার স্টাইল আমি করি, এতে মুসলিম উম্মাহকে কি
করে ধোঁকা দেওয়া হচ্ছে....??
-
প্রথমত,
আপনার বদমাইশি লুক এর কারনে সাধারন মুসলিম
ভাইদের চোখের যিনা হচ্ছে।
.
দ্বিতীয়ত,
আপনি যখন এই স্টাইলিশ বোরকা ও হিজাব লাগিয়ে
নোংরামি করবেন তখন তা বিধর্মীদের জন্য হবে
ধরালো হাতিয়ার। তারা তখন বলবে তোমাদের মুসলিম
মেয়েরা তো বোরকা পড়ে খারাপ কাজ করে।
.
আর তা হবে খাটিঁ মুসলিম ধার্মিক নারীদের জন্য খুবই
কষ্টকর কথা।
> তোমাদের এইসব ফাইজলামি মার্কা হিজাবি লুক,
আমাদের সত্যিকারের পর্দাশীল মমতাময়ী
বোনদেরকে অপমানিত করে। জাতি আজ লজ্জিত।
.
সভ্যতা আজ কলঙ্কিত।তোমাদের মতো
ফাজিলদের জন্য, আজ যারা মহান আল্লাহর হুকুম
পালনের জন্য পর্দা পালন করে, তাদেরকে ও
লোকজন বাঁকা চোখে দেখে।
##একটি গল্প মনে পড়ে গেল গল্পটি সবার পড়া উচিত
মাদ্রাসার একজন শিক্ষক একটি নতুন পায়জামা
কিনলেন।কিন্তু বাড়িতে এসে সেটা পরে দেখলেন
যে এক বিঘত বড়। তাই তিনি তার স্ত্রীকে বললেন
পায়জামার নিচের অংশ থেকে এক বিঘত করে কেটে সেলাই করে দাও।কিন্তু স্ত্রী বলে
উঠলো,"তুমি যে কি বলো,সারাটা দিন সংসারের
কাজ নিয়ে ব্যস্ত থাকতে হয়।ওসব করার সময়
কোথায়?আমি পারবোনা। অন্য কাউকে বলো।
তিনি এবার গেলেন ছেলের বৌ এর কাছে।ছেলের বৌ বললো, কি যে বলেন বাবা।সারা দিন এই ছেলের পড়াশুনা আর সংসারের কাজে আম্মাকে সাহায্য করতে করতেই দিন শেষ হয়ে যায়।এগুলো আর কখন করবো বাবা? আমি পারবোনা।আপনি অন্য কাউকে বলেন।
এবার তিনি গেলেন মেয়ের কাছে।মেয়ে কে বলতেই মেয়ে রেগে মেগে অস্থির।বললো,কি বলো
বাবা।আমার না সামনে পরীক্ষা? সর্বদা পড়াশুনা
নিয়ে ব্যস্ত।আমি পারবোনা।
এবার বেচারা নিরুপায় হয়ে ফিরে আসলেন এবং পায়জামাটা আলনার উপর রেখে দিলেন।রাত্রে যখন সবাই ঘুমে মগ্ন তখন হঠাৎ তার স্ত্রীর স্মরণ হলো যে, তার স্বামী তাকে একটা হুকুম করেছিলো।সে মনে মনে বললো,বেচারা আমাকে বেশি একটা হুকুম করেনা।আজ অনেকদিন পর একটা হুকুম করলো আর আমি তা মানলাম না।যাই এখন গিয়ে কাজটা সেরে আসি।সকালেই তো উনি মাদ্রাসায় যাবেন।তাই বলে সে চুপি চুপি উঠে গিয়ে আলনার উপর থেকে পায়জামাটা নিয়ে তার নিচের থেকে এক বিঘত কেটে সেলাই করে আলনার উপর রেখে দিলেন।
এদিকে তার ছেলের বৌ ঐ একই চিন্তা করছে।সেও
ভাবছে যে,আমার শশুর আব্বাতো খুব একটা হুকুম করেন না আমাকে।আজ অনেকদিন পর একটা হুকুম করলেন আর আমি তা প্রত্যাখ্যান করলাম।এই ভেবে সেও চুপি চুপি উঠে এসে পায়জামাটা নিয়ে তার নিচের অংশ থেকে এক বিঘত কাটলেন এবং সেলাই করে আবার ওখানে রেখে গেলেন।
এই দিকে মেয়েও একই কথা ভেবে চুপি চুপি এসে পায়জামার নিচের অংশ থেকে আরো এক বিঘত কেটে সেলাই করে ওখানেই আবার রাখলো।
সকালে সেই শিক্ষক মাদ্রাসায় যাওয়ার জন্য রেডি হতে গিয়ে পায়জামাটা পরলেন, তখন দেখলেন সেটি আর পায়জামা নেই, হাফ প্যান্ট হয়ে গেছে।
।। ।। ।। ।। ।। ।। ।। ।। ।। ।।
.
আজকের পর্দাটাও এই হাফ প্যান্টের মত হয়ে গেছে।
বুঝলেন না তাইনা??? আচ্ছা বুঝিয়ে বলছি।
রাসুল (সা:) এর যুগের নারীরা পর্দার আয়াত
নাযিল হওয়ার পর থেকে আর বাড়ির বাইরে বেশি
বের হতেন না।যদিও অতি প্রয়োজনে বের হতেন, তবে পুরো শরীরকে ঢিলেঢালা পোশাকে ঢেকে তারপর বের হতেন।যার ফলে দেহের কোনো অংশ বুঝাও যেতোনা এবং দেখাও যেতোনা।
পরবর্তীতে বলা হলো মেয়েরা পর্দা করে সুদূর চীন দেশেও যেতে পারবে।
এবার শুরু হলো মেয়েদের পর্দাসহই বাইরে বেরোনো। এরপর বলা হলো মেয়েরা পর্দা করে সব ধরনের কাজই করতে পারবে।শুরু হলো মেয়েদের পর্দা করেই মার্কেটে, পার্কে, অফিস - আদালতে,বিভিন্ন কর্মক্ষেত্রে যাওয়া আসা।এরপর বলা হলো,
মেয়েদের হাতের কব্জি পর্যন্ত, পায়ের পাতা ও
মুখ-মন্ডল খোলা রাখা জায়েয।সুতরাং মেয়েরা
এবার এই অংশগুলো খোলা রেখেই বাইরে চলাফেরা করা শুরু করলো।
তারপর একে একে ঢিলেঢালা পোশাক থেকে আসলো আটোসাঁটো পোশাক।তারপর
আসলো শর্ট বোরখা বা পোশাক।
তারপর শুরু হল মনের পর্দা।মন ঠিকতো সব ঠিক। দেহের পর্দার কোনো প্রয়োজন নাই।তাই জমে উঠলো মনের পর্দা করে দেহকে নানান পোশাকে ও অলংকারে সাজানোর প্রতিযোগিতা।
আর এভাবেই পর্দাকে ছাঁটতে ছাঁটতে
বর্তমানে হাফ প্যান্টে পরিণত করা হলো।
তাই আমরা যারা পর্দা পালন করতে ইচ্ছুক তাদের
উচিৎ ফাতেমা(রা.) এর জীবনী থেকে পর্দার বিষয়ে
শিক্ষা নেওয়া।
আল্লাহ আমাদের পরিপূর্ণভাবে পর্দা করার তাওফিক শক্তি দান করুন,আমিন।
#প্রিয় দ্বীনি ভাই ও বোনেরা দ্বীন ইসলাম প্রচার-প্রসারের জন্য যে কোন পদ্ধতি গ্রহন করিবেন
---copied