আমরা যারা নূরের গুরুত্ব বুঝি, অন্তরে যাদের আলোর প্রয়োজন, নিজের জীবনে বিশ্বাস-কর্মের শুদ্ধতা আর নিরাপত্তা প্রয়োজন, তারা নিশ্চয়ই প্রতি জুমু’আবারে সুরা কাহাফ পড়া মিস দিই না। নীচে এই সংক্রান্ত হাদীসগুলো হয়তো আমাদেরকে আরো গভীরভাবে ভাববার সুযোগ করে দেবে ইন শা আল্লাহ।
১.
মুসনাদে আহমদে হযরত সাহল ইবনে মু’আযের রেওয়ায়েতে আছে যে,
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ
“যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম ও শেষ আয়াতগুলো পাঠ করে, তাঁর জন্যে তাঁর পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি নূর হয়ে যায়, এবং যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ সূরা পাঠ করে, তাঁর জন্যে জমীন থেকে আসমান পর্যন্ত নূর হয়ে যায়।”
২.
কোন কোন রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছেঃ
“যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করে, তাঁর পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দেবে এবং বিগত জুমু’আ থেকে এই জুমু’আ পর্যন্ত তাঁর সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে।”
(ইমাম ইবনে কাসীর এই রেওয়ায়েতটিকে মওকুফ বলেছেন)
৩.
আবু দারদা (রা) বর্ণণা করেনঃ রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ
“যদি কেউ সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে।”
(সহীহ মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী ও মুসনাদে আহমাদ)
৪.
সহীহ মুসলিমের আরেকটি বর্ণণায় আছেঃ
“তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি দাজ্জালের আগমণের সময় জীবিত থাকবে, সে যেন সূরা কাহাফের গোড়ার আয়াতগুলি তিলাওয়াত করে।”
৫.
তিরমিযীতে বর্ণিত আছে এই হাদীসটিঃ
“যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম তিন আয়াত তিলাওয়াত করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে।”
৬.
আবু সাঈদ খুদরী (রা) বর্ণণা করেনঃ রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ
“যে ব্যক্তি জুম্মার দিন সূরা কাহাফের তিলাওয়াত করে সে এক জুম্মা থেকে পরের জুম্মা পর্যন্ত (এই সূরার আলোকে) উদ্দীপিত থাকবে।”
(নাসাঈ, বায়হাকী, হাকিম)
-----------------------------------------------------------
লিখেছেন: মোহাম্মদ তোহা আকবর।
--copied
১.
মুসনাদে আহমদে হযরত সাহল ইবনে মু’আযের রেওয়ায়েতে আছে যে,
রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেনঃ
“যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম ও শেষ আয়াতগুলো পাঠ করে, তাঁর জন্যে তাঁর পা থেকে মাথা পর্যন্ত একটি নূর হয়ে যায়, এবং যে ব্যক্তি সম্পূর্ণ সূরা পাঠ করে, তাঁর জন্যে জমীন থেকে আসমান পর্যন্ত নূর হয়ে যায়।”
২.
কোন কোন রেওয়ায়েতে বর্ণিত হয়েছেঃ
“যে ব্যক্তি শুক্রবার দিন সূরা কাহাফ তেলাওয়াত করে, তাঁর পা থেকে আকাশের উচ্চতা পর্যন্ত নূর হয়ে যাবে, যা কেয়ামতের দিন আলো দেবে এবং বিগত জুমু’আ থেকে এই জুমু’আ পর্যন্ত তাঁর সব গোনাহ মাফ হয়ে যাবে।”
(ইমাম ইবনে কাসীর এই রেওয়ায়েতটিকে মওকুফ বলেছেন)
৩.
আবু দারদা (রা) বর্ণণা করেনঃ রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ
“যদি কেউ সূরা কাহাফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে।”
(সহীহ মুসলিম, আবু দাউদ, তিরমিযী, নাসায়ী ও মুসনাদে আহমাদ)
৪.
সহীহ মুসলিমের আরেকটি বর্ণণায় আছেঃ
“তোমাদের মধ্যে যে ব্যক্তি দাজ্জালের আগমণের সময় জীবিত থাকবে, সে যেন সূরা কাহাফের গোড়ার আয়াতগুলি তিলাওয়াত করে।”
৫.
তিরমিযীতে বর্ণিত আছে এই হাদীসটিঃ
“যে ব্যক্তি সূরা কাহাফের প্রথম তিন আয়াত তিলাওয়াত করে সে দাজ্জালের ফিতনা থেকে নিরাপদে থাকবে।”
৬.
আবু সাঈদ খুদরী (রা) বর্ণণা করেনঃ রাসুলুল্লাহ ﷺ বলেছেনঃ
“যে ব্যক্তি জুম্মার দিন সূরা কাহাফের তিলাওয়াত করে সে এক জুম্মা থেকে পরের জুম্মা পর্যন্ত (এই সূরার আলোকে) উদ্দীপিত থাকবে।”
(নাসাঈ, বায়হাকী, হাকিম)
-----------------------------------------------------------
লিখেছেন: মোহাম্মদ তোহা আকবর।
--copied