মানুষের জীবনে হতাশা আসবে, দুঃখ আসবে, কষ্ট আসবে। কিন্তু এসবকে হজম করেই বেঁচে থাকতে হবে। সিজদায় পড়ে কান্নাকাটি করতে হবে। আল্লাহর কাছে চাইতে হবে তিনি যেন সবকিছু সহজ করে দেন। হতাশায় বিপর্যস্ত হয়ে হুটহাট কোনো কিছু করে ফেলা কোনো সমাধান নয়। সবর করতে হবে। এই দুনিয়া কষ্টের জায়গা, এতে এবসলিউট সুখ, শান্তি আশা করাটা বোকামি। এখানে হয় আমরা কষ্টে আছি বা কষ্টের জন্য অপেক্ষা করছি। এটা মেনে নিয়েই আমাদের সামনে আগাতে হবে।
.
মুমিন কখনো হতাশ হয়না। হ্যাঁ, তিনিও দিনশেষে একজন মানুষ। তার ও মন খারাপ হয়, দুঃখ লাগে, সহ্য করতে পারেন না। তবে তিনি এসব ক্ষেত্রে সবর করেন। আল্লাহ্ আজ্জাওয়াজালের কাছে উত্তম প্রতিদান আশা করেন। তিনি সবর করেন, দাঁতে দাঁত চেপে ধৈর্য ধরেন কিন্তু হাল ছাড়েন না। সহ্যের সীমা অতিক্রম হলে সিজদায় গিয়ে চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে অভিযোগ করেন। সে সত্তার কাছে, যার কাছে বলা যায় সব কথা, চাওয়া যায় যেকোনো চাওয়া। তিনিই তো আমাদের একমাত্র আশ্রয়স্থল।
"....হে আমার পালনকর্তা! আপনাকে ডেকে আমি কখনও বিফলমনোরথ হইনি।"
সূরা মারিয়ামঃ আয়াত ৪
---------------------------------------------------------
--copied
.
মুমিন কখনো হতাশ হয়না। হ্যাঁ, তিনিও দিনশেষে একজন মানুষ। তার ও মন খারাপ হয়, দুঃখ লাগে, সহ্য করতে পারেন না। তবে তিনি এসব ক্ষেত্রে সবর করেন। আল্লাহ্ আজ্জাওয়াজালের কাছে উত্তম প্রতিদান আশা করেন। তিনি সবর করেন, দাঁতে দাঁত চেপে ধৈর্য ধরেন কিন্তু হাল ছাড়েন না। সহ্যের সীমা অতিক্রম হলে সিজদায় গিয়ে চোখের পানি ছেড়ে দিয়ে অভিযোগ করেন। সে সত্তার কাছে, যার কাছে বলা যায় সব কথা, চাওয়া যায় যেকোনো চাওয়া। তিনিই তো আমাদের একমাত্র আশ্রয়স্থল।
"....হে আমার পালনকর্তা! আপনাকে ডেকে আমি কখনও বিফলমনোরথ হইনি।"
সূরা মারিয়ামঃ আয়াত ৪
---------------------------------------------------------
--copied